কাপাসিয়ায় কাঠ ব্যবসায়ী হারুনের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের নিন্দা
বিজ্ঞাপন
কাপাসিয়ার রায়েদ ইউনিয়নের ভূলেশ্বর গ্রামের কাঠ ব্যবসায়ী হারুন অর রশিদকে নিয়ে একাধিক মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।
এ প্রেক্ষিতে তিনি জনসাধারণ ও প্রশাসনের অবগতির জন্য নিজের বক্তব্য তুলে ধরেছেন।
হারুন বলেন, আমি বৈধভাবে জোতের গজারি গাছ ও সরকারি লট কিনে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসা করে আসছি। সরকারি বনের গাছ কাটার অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। কেউ প্রমাণ করতে পারলে পুরস্কৃত করা হবে।
স্থানীয় চেয়ারম্যানের বিভিন্ন দুর্নীতির প্রতিবাদ করার কারণে সম্প্রতি আমাকে ডিবি পুলিশ দিয়ে আটক করিয়ে একটি পেন্ডিং মামলায় চালান দেওয়া হয়। পরে বাদী আদালতে গিয়ে সত্য সাক্ষ্য দিলে বিচারক জামিনে মুক্তি দেন।
পাঁচ ইউনিয়নে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, লুটতরাজ, জমি দখল, অপহরণ, ধর্ষণ, মাদক ব্যবসা ও খুনের অভিযোগ কাল্পনিক এবং জঘন্য মিথ্যাচার। অতীতে আমাকে একাধিক মামলায় জড়ানো হলেও প্রতিটি মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছি।
রশিদ হত্যা মামলায় আমি এজাহারভুক্ত আসামি নই। আমাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করা হলেও ডিবি ও সিআইডি তদন্ত করে কোন সম্পৃক্ততা পায়নি। বর্তমানে মামলাটি পিবিআই তদন্ত করছে। আমি সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায় বিচারের দাবি জানাচ্ছি।
সংবাদে উল্লেখিত শব্দগুলো কুরুচিপূর্ণ, অশ্লীল, আক্রমণাত্মক ও বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার পরিপন্থী। আমাকে সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন এবং ব্যবসায়িকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করার হীন উদ্দেশে প্রকাশিত বানোয়াট গল্পের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
সবশেষে ‘পশুদম্পতি’ খ্যাত সংঘবদ্ধ দুর্নীতিবাজ চক্রের ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হতে সবার প্রতি অনুরোধ রইল।
জীবনে চলার পথে ও ব্যবসা পরিচালনায় ভুল-ত্রুটি থাকতে পারে। কিন্তু এর মানে এই নয় যে আমি বিভিন্ন অপরাধের হোতা।
বিনীত নিবেদক
হারুন অর রশিদ